চালের দাম কমছেই না। অপরিবর্তিত রয়েছে চালের বাজার। অন্যদিকে, মধ্যবিত্তের কপালে চিন্তার ভাজ পড়ছে তেল কিনতে গিয়ে। সরবরাহ কমায় অনেক বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না ১ ও ২ লিটারের সয়াবিন তেলের বোতল। কিছু দোকানে পাওয়া গেলেও দাম নেওয়া হচ্ছে অনেক বেশি। চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত তেল পাচ্ছে না খুচরা ব্যবসায়ীরা।
বিক্রেতারা বলছেন, সব ধরনের তেলই বাজারে থাকলেও চাহিদা অনুযায়ী পাওয়া যাচ্ছে না। প্রতি কার্টুন সয়াবিন তেলের সাথে শর্ত জুড়ে দিচ্ছে অন্যান্য পণ্য নেওয়ার।
দেশীয় পর্যায়ে উৎপাদন এবং ভারত ও মিয়ানমার থেকে চাল আমদানি করার পরেও অপরিবর্তিত রয়েছে চালের দাম। চালের দাম অপরিবর্তিত থাকায় বিক্রেতারা দুষছেন মিল মালিকদের।
খুচরায় প্রতি কেজি সরু বা মিনিকেট চাল মানভেদে বিক্রি হচ্ছে ৭৫ থেকে ৮২ টাকায় আর নাজিরশাইল মানভেদে ৭৮ থেকে ৮৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর চিনিগুড়া চাল ১২০ থেকে ১২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মোটা চাল ৫২ থেকে ৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে মাস খানেক আগে মিনিকেট ৭২ থেকে ৮০ এবং নাজিরশাইলের কেজি ৮০ থেকে ৮৫ টাকা ছিল।
অন্যদিকে আমদানি করা প্রতি কেজি মসুর ডাল ১০৫ থেকে ১১০ ও দেশি চিকন মসুর ডাল ১৩০ টাকা, মুগডাল ১৬৫ থেকে ১৭০ ও ছোলার কেজি ১২০ থেকে ১৩০ টাকায় বিক্রি হয়।